আম্পায়ারের ভুল সিদ্ধান্তে উইল ইয়ংয়ের সেই আউট নিয়ে শুরু হয়েছে বিতর্ক। কিউইরা রিভিউ নিতেও দেরি করেছিল। টাইমার থেমে যেতেই হাত উঁচিয়ে চিৎকার করে উঠলেন অশ্বিন। কিউদের যেন মনে করিয়ে দিলেন, রিভিউ নেওয়ার সময় শেষ! শুধু এই আউটের আবেদনের ক্ষেত্রেই নয়, বার বার আক্রমণাত্মক ভঙ্গিতে দেখা যাচ্ছে অশ্বিনকে। কানপুর টেস্টে বল করার সময় বার বার ক্রিজের এক প্রান্ত থেকে অন্য প্রান্তে চলে যাচ্ছিলেন। নন স্ট্রাইকার ব্যাটারের সামনে চলে যাওয়ায় তাকে আম্পায়ার সতর্কও করেন।
ওই সময় দেখা যায়, আম্পায়ারের সঙ্গে তর্ক শুরু করেছেন অশ্বিন! যে ভঙ্গিতে আম্পায়ারের সঙ্গে কথা বলছিলেন তা ক্রিকেটের জন্য খুব ভালো বিজ্ঞাপন নয়। ২০১৯ সালে আইপিএলে জস বাটলারকে বিতর্কিত ‘মানকড়’ আউট করার সময়ও তার মধ্যে এক রোখা মনোভাব দেখা গিয়েছিল। তথ্য প্রযুক্তিতে স্নাতক অশ্বিন খেলার সঙ্গে পড়াশোনা চালিয়ে গেছেন। বাবা ছিলেন পেস বোলার। তাই ক্যারিয়ারের শুরুতে অশ্বিন মিডিয়াম পেস বল করতেন। এ কারণেই কি তার মাঝে এখনও পেসারদের মতো আক্রমণাত্বক মনোভাব দেখা যায়?